Header Ads Widget

Responsive Advertisement

খ্রিস্টানদের কি হোলি উৎসব পালন করা উচিত?| হোলি কি| Should Christians celebrate Holi?

খ্রিস্টানদের কি হোলি উৎসব পালন করা উচিত?

লেখকঃ- এসো বাইবেল শিখি/ শিখুন।

আমরা দেখছি এই হোলি বা দোলযাএা বিষয়কে নিয়ে খ্রিষ্টীয় বিশ্বাসীদের মধ্যে ও বিভ্রান্তি তৈরী হয়ে থাকে। কিছু পক্ষ বলেন পালন করা উচিৎ। যারা বলে পালন করা উচিত, তাঁহাদের দাবি এটা থড়ি না বাইবেলে লেখা রয়েছে। যখন বাইবেলে লেখা নেই তাহলে বেশক পালন করা যায়। এটা আমাদের সাংস্কৃতিক উৎসব। আবার কিছু পক্ষ বলেন নানা পালন করা উচিৎ নয়। খ্রিষ্টীয় বিশ্বাসীদের পালন করা উচিত কিনা বলে! এই বিষয়ে আলোচনা করার আগে সংক্ষেপে হোলি নিয়ে জানা যাক। তাহলে আপনাদের বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে যাবে।


Image by GLady from Pixabay

হোলি কি? (Holi Festival in Bengali)

হোলি উৎসব হল একটি প্রাচীন হিন্দু উৎসব যা প্রধানত নেপাল এবং ভারতে বসন্তের শুরুতে উদযাপন হয়। এটিকে রঙের উৎসব” বা বসন্তের উৎসব এবং “প্রেমের উৎসব বলা হয়ে থাকে। এটি নতুন ঋতুর আগমনের পাশাপাশি মন্দের উপর ভালোর বিজয়ের হিসাবে উদযাপন করে। এটি প্রতিবছর বসন্ত মাসে বাংলা ফালগুন মাসে পূর্ণিমা তিথিতে খুবই জাঁকজমক উদযাপন করা হয়। 

হোলি উৎসবের ইতিহাস (History of Holi festival in Bengali)


হোলি উৎসব পালন করার পিছনে বহু ধার্মিক কারণ রয়েছে তার মধ্যে একটি প্রচলিত কাহিনী প্রহ্লাদ ও হোলীকার। প্রাচীন কাহিনী, অর্থাৎ ভাগবত পুরাণ অনুযায়ী অসুরের এক  রাজ ছিলেন হিরণ্যকশিপু। তাঁর ভাইকে ভগবান বিষ্ণু বধ করেছিলেন। ভাইয়ের হত্যাকাণ্ডের প্রতিশোধ নিতে অমর হওয়ার জন্য প্রজাপতি ব্রাহ্মার কাছে কঠিন তপস্যা করেন। এবং সেই তপস্যায় প্রজাপতি ব্রাহ্মা সন্তুষ্ট হন। এবং হিরণ্যকশিপুর ব্রহ্মার কাছ থেকে অমরত্বের বরপ্রাপ্তি হোন। কিন্তু হিরণ্যকশিপু এমন বর চেয়ে বসেন যা তাকে মনে করায় যে পরোক্ষভাবে তিনি অমরত্ব লাভ করেছেন। তিনি যে বর লাভ করেন তা এগুলো হচ্ছে; 
  1. কোনও মানুষ বা কোনও প্রাণী হিরণ্যকশিপুকে মারতে পারবে না। 
  2. ঘরের ভেতরে বা ঘরের বাইরে মৃত্যু হবে না। 
  3. মৃত্যু দিনেও হবে না, রাতেও হবে না। 
  4. অস্ত্রের কারণে বা হত্যার কারণেও মারা যাবে না। 
  5. মৃত্যু মাটিতেও হবে না, জলেও হবে না এবং শূন্যেও হবে না। 

হিরণ্যকশিপু ব্রহ্মা দ্বারা এই পাঁচটি অমরত্বের বর লাভ করার পরে, তার রাজ্যের প্রজাদের উপর অকথ্য অত্যাচার শুরু করে দেয়। অপরদিকে হিরণ্যকশিপুর প্রহ্লাদ নামের একটি পুত্র সন্তান ছিল। প্রহ্লাদ কিন্তু তার বাবা হিরণ্যকশিপুর একদম বিপরীত ছিলো। শৈশব অবস্থাথেকেই প্রহ্লাদ ভগবান বিষ্ণুর ভক্ত ছিল, বাবার নিষেধ অবজ্ঞা করে বিষ্ণুর পূজা করতো। এতে হিরণ্যকশিপু খুব রাগান্বিত হয়ে যান এবং প্রহ্লাদকে হত্যা করার বিভিন্ন চেষ্টা করেন। দিগহস্তী, সর্প, অভিচারিক ক্রিয়া, পর্বতশৃঙ্গ হতে প্রক্ষেপ, মায়া, গর্তাদিতে নিক্ষেপ, বিষদান, অনাহারে রাখা, হিম, বায়ু, জল, পর্বতে ক্ষেপণ–এ সকলও যখন সেই নিষ্পাপ পুত্রের প্রাণবধ করতে সমর্থ হল না। সর্বদা ভগবান বিষ্ণু তাকে রক্ষা করত। 
একদিন হিরণ্যকশিপু তাঁর বোন হোলিকাকে ডেকে পাঠালেন। এগুলোর মধ্যে একবার হিরণ্যকশিপু তার বোন হোলিকার কাছে সাহায্য চান। তখন প্রহ্লাদকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করার সিদ্ধান্ত নেন। হিরণ্যকশিপু বোন তার কাছে ব্রহ্মার দ্বারা আশীর্বাদ প্রাপ্ত একটি চাদর ছিল। যা তাকে আগুনে পুড়ে যাবার হাত থেকে রক্ষা করত। হিরণ্যকশিপু হোলিকাকে বললেন প্রহ্লাদকে কোলে করে আগুনের মধ্যে প্রবেশ করতে। হিরণ্যকশিপুর নির্দেশে হোলিকা তখন প্রহ্লাদকে কোলে করে আগুনের মধ্যে প্রবেশ করে, কিন্তু প্রহ্লাদ অগ্নিকুন্ডে গিয়ে ভগবান শ্রী বিষ্ণুকে স্মরণ করলে ভগবান বিষ্ণুর আশীর্বাদে হোলিকার গায়ের চাদর উড়ে গিয়ে প্রহ্লাদের গায়ে জড়িয়ে যায়। অপরদিকে অগ্নিকুন্ডের আগুনে হিরণ্যকশিপুর বোন হোলিকা আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে যায়। কিন্তু প্রহ্লাদ আগুনে থেকে রক্ষা পেয়ে যায়। হিরণ্যকশিপুর বোন হোলিকার আগুনে পুড়ে মরার ঘটনাকে ঘিরেই হিন্দু ধর্মালম্বী মানুষেরা অশুভ শক্তির পরাজয় ও শুভ শক্তির আগমনের নিরিখে হোলি উৎসব উদযাপন করে। উৎসবের আগের দিন সন্ধে বেলা হোলিকা দহন করে, অশুভ শক্তির প্রভাবকে এড়িয়ে হোলি উৎসবকে উদযাপন করে। মন্দের উপরে বিজয়ে উদযাপন হিসাবে উৎসব উদযাপন করে ভালোবেসে রং লাগিয়ে। 

হোলি উৎসবের প্রতি বাইবেলের দৃষ্টিভঙ্গি (Biblical approach to the festival of Holi)

আপনারা জানলেন যে এটি হিন্দুদের বিশ্বাস, এবং এটি হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের
 উৎসব। হিন্দুদের মতে হোলি ভালোবাসার প্রতীক। তাই হোলির দিনে হিন্দুরা আত্মীয়-স্বজন, বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে হোলি উদযাপন করতে আসে। একদিক থেকে দেখলে মনে হয় এটা ভালোবাসার প্রতীক। কত সুন্দর করে তারা একে অপরের প্রতি ভালোবাসায় সহানুভূতিশীল। হাঁ প্রেম ঠিক যে, কিন্তু সমস্যাটি তখন যখন এটি ধর্মের সঙ্গে জড়িত হয়। বাইবেলে বিশ্বাসীদের কি বলে তা জানার জন্য এই বাক্যেগুলি দেখুন; (লেবীয় পুস্তক ১৮:, ২০:২৩যিরমিয় ১০:২)। 

আমরা এইসব বাক্যেয় সুস্পষ্ট ভাবে দেখতে পাই পুরাতন নিয়মে ঈশ্বর বারংবার ইস্রায়েল/ যিহুদীদেরকে অন‍্য ধর্মের লোকদের পরম্পরা সংস্কৃতিকে স্পষ্ট ভাবে পালন করতে নিষিদ্ধ করেছিলেন। তাছাড়া এই বিষয়কে নিয়ে নতুন নিয়মে সুস্পষ্ট হওয়ার জন্য পৌল একই কথা খ্রীষ্টবিশ্বাসীদের বলছেন; (ইফিষীয় ২:১-২)। পৌল এখানে বলছেন; প্রভু যীশু, যখন আমাদের পাপ থেকে রক্ষা করলেন, তার আগে আমরা নিজের নিজের পাপের অনুসারে চলতাম। সেই মন্দ আত্মাা (শয়তানের) হিসেবে। জগত যা দেখাত সেই হিসেবে চলতাম। জগতের রীতিনীতি/ পরম্পরা সংস্কৃতি হিসাবে চলতাম। কিন্তু খ্রীষ্টকে গ্ৰহণ করার পর আমাদের পূর্বের রীতিনীতি ত্যাগ করা উচিত। এই কারণে পৌল, আর একটি বাক্যেয় বলছেন; (ইফিষীয় ৪:১৭)। সাধূ পৌল এই বাক্যেয় দৃঢ়রূপে বিশ্বাসীদের বারন করছেন, যেন পরজাতীদের (অবিশ্বাসীদের) মতো না চলি। পরিবর্তে সাধু পৌল খ্রীষ্ট বিশ্বাসীদের উৎসাহিত করছেন যেন, আমরা পরিবর্তন হই। উদাহরণস্বরূপ এই কথাটি এই বাক্যেয় দেখতে পারে (ইফিষীয় ৪:২৩-২৪)। 

খ্রিস্টানদের অন্য ধর্মের উৎসব উদযাপনের বাইবেলের দৃষ্টিভঙ্গি (Biblical View of Christians' Celebrations of Other Religions' Festivals) 

আমরা দেখেছি এমন অনেক বিশ্বাসীরা রয়েছে যারা বিধর্মীদের (হিন্দু) উৎসবকে অনৈতিকতা বলেও মনে করে না। তখন তাদের উৎসবে আনন্দ উপভোগ করার জন্য কিছু বাক্যে সঙ্গ নিয়ে বসে যেমন ধরুন; (মথি ২২:৩৯)। তারা এই বাক্যে দেখিয়ে বলে, দেখ বাইবেলে এখানে লেখা রয়েছে প্রতিবাসীকে নিজের মতন কর।  সেই বিশ্বাসীরা বলে, আমরা যদি তাদের উৎসবে না যাই, তবে কেমন করে অপর ধর্মাবলম্বীরা আমাদের প্রেম অনুভব করবে? তাকে কেমন করেই বা সুসমাচার শুনাবো? যদি আমরা তাদেরকে প্রেম না দেখাই‌! যদি আমরা তাদের উৎসবে সহভাগীতা না হই! দেখুন আপনাদের জানাই এই কথা বিশ্বাসীদের কথা নয়। এটি তাদের কথা, কারণ তারা তাদের সম্পর্ক বজায় রাখতে চায়, বাইবেল এইভাবে কিছু বলে না। যারা এভাবে নিজেদের স্বার্থের জন্য কথা বলে, তাদের মধ্যে দিয়ে এটিই পরিচালত হয়ে উঠে যে তারা বিশ্বাসের সাথে চুক্তি করতে চায়। 

প্রভু যীশু কি কোথাও বলেছেন যে অপরকে খুশি করার জন‍্য নিজের বিশ্বাসের সাথে চুক্তি করো বলে! এই নিয়ে পৌল কি বলেছেন তা এই বাক্যে সুস্পষ্ট ভাবে উওর জানিয়ে দিয়েছে (গালাতীয় ১:১০)। এই বাক্যেয় সাধূ পৌল পরিস্কার ভাবে বলেন; আমি আমার বিশ্বাসের সাথে কোন চুক্তি করতে পারি না। আমি যদি নিজের বিশ্বাসের সাথে চুক্তি করি তাহলে আমি ঈশ্বরের সেবক হতাম না। সাধূ পৌল নিজের বিশ্বাসের সঙ্গে চুক্তি করতে অসম্মত। এই চুক্তি নিয়ে প্রভু যীশুর শিষ্য যাকোব। প্রেরিত যাকোব স্পষ্ট করে দিয়েছেন যে, বিশ্বাসের সঙ্গে কখনও চুক্তি করা উচিত নয় যথা ; (যাকোব ৪:৪)।  একই কথা শিষ্য যোহনও বলেছেন যথা; (১ যোহন ২:১৫)। 

সেই যোহন যাকে প্রভু যীশু অনেকে ভালোবাসতেন, এবং প্রভু যীশুর ক্রুশে মৃত্যু হওয়ার পূর্বে যোহনকে অনেক বড়ো দায়িত্ব দিয়েছিলেন, যেন প্রভু যীশুর জাগতিক মা মরিয়ম এর দেখা শুনা করেন। যোহন সেই দায়িত্ব মৃত্যু হওয়ার পর্যন্ত ভালো ভাবে পালন করে ছিলেন। সেই যোহন এত আশীর্বাদ পেয়েছিলেন যে, বাইবেলের তিনটি পুস্তক ও লিখেছিলেন। যার মধ্যে সুসমাচার পুস্তক একটি ছিল। এমনকি মানুষের মৃত্যুর পর কি হবে সেই প্রকাশিত বাক‍্য পুস্তক ও তিনিই লিখেছিল। তিনিই ও একই কতা বলছেন। যদি বিশ্বাসের সঙ্গে চুক্তি করি তো আমাদের অনন্তর মধ‍্যে ঈশ্বর প্রেম নাই। তাই শিষ্য যোহন বিশ্বাসীদের বারন করছেন। যেন বিশ্বাসীরা জগতকে প্রেম না করেন। এমনকি যারা বলে বেড়ায় যে, প্রেমের জন‍্য তাদের উৎসবে আমাদের অংশীদার হওয়া উচিত। তারা (মথি ২২:৩৯) উপরে বাক‍্য কেন পড়ে না? উপরের বাক‍্য দেখুন; মথি ২২:৩৭-৩৮

এই পদে প্রভু যীশু স্পষ্ট করে বলেছেন যে, প্রতিবাসীর প্রেম করার চেয়ে ঈশ্বরকে আগে প্রেম করতে হবে। প্রথমে ঈশ্বর তারপর প্রতিবাসী। আপনাদের বলি, ঈশ্বর/প্রভু যীশু প্রেমের বিরুদ্ধে নয়। বরং ঈশ্বরই আমাদেরকে প্রেম করতে শেখায়। সেই প্রেমের জন‍্যই ঈশ্বর তাঁর একমাত্র পুএ যীশুকে জগতে প্রেরণ করে ছিলেন। অবশ্যই আমরা অন‍্য জাতির লোকদের সাথে দুঃখ কষ্টের সহোভাগিতা হতে পারি। তাদের প্রতি আমাদের প্রেম রাখাই দরকার। প্রভু যীশুর শিষ‍্যদের কেমন হওয়া উচিত তাও প্রভু যীশু এক নতুন আজ্ঞায় বলে দিয়েছেন তা দেখার জন্য এই বাক্যেটি পড়ুন; (যোহন ১৩: ৩৪-৩৫)। সম্পূর্ণ বাইবেল প্রেমই শিক্ষা দেয়। আমাদের প্রতিবাসীকে নিজের থেকে অধিক ভালোবাসতে হবে। যদি আপনি নিজের থেকে অধিক প্রতিবাসীকে ভালোবাসেন। নিশ্চয় আপনি চাইবেন না যে, আপনার প্রিয় প্রতিবাসী নরকে নিক্ষেপ না হোন। এটাই হল প্রকৃত ভালোবাসা কোন লোক দেখানোর জন্য নয়। 

দেখুন আপনাকে ঈশ্বরের জন‍্য দাঁড়াতেই হবে। আপনি দৃঢ়তা সহকারে বারণ করতে পারেন‌। যে আমি আপনার উৎসবে অংশীদার হতে পারিনা। আপনি যদি না দাঁড়ান তো বিশ্বাসী আর অবিশ্বাসীর কোন পার্থক্য নেই। তারা মনে করবেন সব ভগবান/ দেবতা এক। খ্রিস্টান হলেও পূর্বে রীতিনীতি ও করা যায়। আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। কিন্তু বিশ্বাসের সঙ্গে চুক্তি করা উচিত নয়। আপনি এক নৌকায় পা দিতে চান নাকি দুই নৌকায়! মনে রাখবেন ঈশ্বর দু নৌকায় পা দিতে বারন করেছেন। যেমন পুরতান নিয়মে এলিয় ইস্রায়েলদেরকে বলেছিলেন এই বাক্যেয়; (১ রাজাবলি ১৮:২১নতুন নিয়মে এককি কথা বলা হয়েছে; (মথি ৬:২৪)। 

উপসংহার

সম্পূর্ণ আলোচনা এবং বাইবেলের নানা বাক্যে থেকে আমরা সুস্পষ্ট হলাম, খ্রীষ্ট বিশ্বাসীদের হোলি উৎসব পালন করা এটি অনুচিত। হোলি উৎসব খ্রিষ্টানদের উদযাপন করা উচিত নয়। তাছাড়া বিশ্বাসীদের কিছু কথা জানা প্রয়োজন যখন কোন উৎসবকে পালন করার মানে হচ্ছে যে, ওই উৎসবকে জেনে না জেনে জুড়ে থাকা পরম্পরা সংস্কৃতিক পালন করে ওই উৎসবকে স্বীকৃতি দেওয়া বোঝায়। আর একসঙ্গে অন্যের উৎসবে উপভোগ করতে হবে বোঝায়। তাই আপনাকে সনাক্ত করতে হবে। নিঃসন্দেহে হিন্দুরা তারা তাদের উৎসব পালন করতে পারবে। কিন্তু খ্রিষ্টানরা নয়। কারণ খ্রিষ্টানরা খ্রীষ্টের অনুসারী। 

ঈশ্বর সকলকে আশীর্বাদ করুন‌‌।।

ভিডিও দেখুন 👇

-----------------------------------------------------------

তথ্যসূত্র:

১| “Holi | Description, Holiday, Colors, Stories, & Facts”. www.britannica.com (ইংরেজি ভাষায়)

২| Holi 2023: Date, Muhurat, Significance and Holi Dahan Rituals”. timesofindia.indiatimes.com (ইংরেজি ভাষায়)

৩| “Hinduism - Sacred Times, Festivals”. www.britannica.com (ইংরেজি ভাষায়)

৪| Rituals of Holi - Holi Rituals, Hindu Holi”. www.holifestival.org (ইংরেজি ভাষায়)

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ