Header Ads Widget

Responsive Advertisement

খ্রিস্টানদের কি পুজো দেখতে যাওয়া উচিত?| Should Christians go to see worship?

খ্রিস্টানদের কি পুজো দেখতে যাওয়া উচিত?

লেখকঃ- এসো বাইবেল শিখি/ শিখুন।


খ্রিস্টানদের কি পুজো দেখতে যাওয়া উচিত; আজকের লেখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ লেখা। এই লেখা তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ, যারা অন্য ধর্ম থেকে এসে খ্রিষ্টীয়কে বিশ্বাস সহকরে গ্ৰহণ করেছেন। এবং যারা বিশ্বাসে দুর্বল তাদের কাছে। সুতরাং ধৈর্য্য সহকারে সম্পূর্ণ লেখা পড়ার চেষ্টা করুন। আমরা দেখছি এই বিষয় নিয়ে অর্থাৎ (খ্রিস্টানদের কি পুজো দেখতে যাওয়া উচিতখ্রিষ্টীয় বিশ্বাসীদের মধ্যে নানা মতভেদ রয়েছে, কিছু পক্ষ বলে হাঁ যাওয়া উচিত, তো আবার কিছু পক্ষ রয়েছে নানা যাওয়া উচিত নয়। এখন প্রশ্ন আসা স্বাভাবিক যে, তবে উওর কি হবে? খ্রিস্টানদের পূজা দেখতে যাওয়া উচিত কি? এই বিষয়কে আলোচনা করার পূর্বে সকল পাঠকদের উদ্দেশ্যে জানিয়ে রাখি, বাইবেল এই বিষয় নিয়ে পরিস্কার ভাবে কোনো কিছু বলে না, পূজা দেখতে যাওয়া যায় বলে! ঠিক তদ্রুপ নাও বলে না, যে পূজা দেখতে যাওয়া উচিত নয় বলে! এই বিষয় বস্তু এমন একটি বিষয় বস্তু যা সহজে আলোচনা করার ও সম্ভব নয়, কারণ এখানে পূজা দেখার কথা বলা হচ্ছে। যদি পূজা নিয়ে কথা 

বলা হয় তবে খুব সহজেই আলোচনা করা সম্ভব। প্রথমত খ্রিষ্টীয় বিশ্বাসীদের জানা প্রয়োজন এটি অন্য ধর্মাবলম্বীদের উৎসব, যেখানে পূজাকে সাফল্য মন্ডিত করার জন্য নানা ধরনের আকর্ষনীয় জিনিষ আনা হয়। তা দোকান পাট হোক, বা কোনো গেম হোক, তাই যাই হোক এই সব পূজাকে রোমাঞ্চ করে তুলে। 


Image by aashutoshyadav19 from Pixabay

পূজো নিয়ে বাইবেল কি বলে?

পূজো নিয়ে বাইবেল খ্রীষ্ট বিশ্বাসীদের কি বলে এই বাক্যে দেখুন যথা; (গীতসংহিতা ১৪:২)। এখানে বাক্যে কি বলছে? এখানে বাক্যে বলছে, ঈশ্বর স্বর্গ থেকে দেখতে চাইলেন কেউ কি বুদ্ধি পূর্বক চলে কিনা বলে! বুদ্ধি পূর্বক বলতে কি বোঝাচ্ছে? যেহেতু আমরা পূজা দেখার বিষয়ে আলোচনা করছি, তাই এই বাক্যেকে পূজা দেখার পরিভাষায় বোঝার জন্য চেষ্টা করছি। ঈশ্বর আমাদের বুদ্ধি-জ্ঞান সব কিছু দিয়েছেন, যা দিয়ে ভালো ও মন্দ উভয়েরই বিচার করতে পারি। আচ্ছা যখন পূজা দেখতে যাওয়া হয়, সেই পূজার দেখার প্রতীক কি? সেই পূজার দেখার প্রতীক হল; ওই পূজার দেব-দেবী, যাদের সেই ধর্মাবলম্বী লোকেরা ভক্তি ভরে আরাধনা করে। 

বাইবেল দেব-দেবীর সম্পর্কে কি বলে? 

এই বাক্যেগুলি দেখুন; (দ্বিতীয় বিবরণ ৩:৩৫দ্বিতীয় বিবরণ ৩: ৩৯যিশাইয় ৪৪:৬যিশাইয় ৪৫:৫ SBCLকরিন্থীয় ৮:)। এই সকল বাক্য সুস্পষ্ট ভাবে বলছে; ঈশ্বর ছাড়া কোনো দেব-দেবী নেই। ঈশ্বর যখন বুদ্ধি দিয়েছেন, তবে কেন একজন খ্রিষ্টীয় বিশ্বাস, তাঁর বুদ্ধিকে কাজে লাগাতে পারেন না, যে দেব-দেবী বলে কোনো কিছু নেই। আর সেখানেও যাওয়া সঠিক নয়। যদি আপনি সেখানে যান তার মানে আপনি এটা বিশ্বাস করেন, হাঁ দেব-দেবী বলেও কিছু রয়েছে। আপনি জেনে না জেনে তাদের দেব-দেবীকে মহিমান্বিত করছেন। আপনি এটি স্বীকার করেছেন হ্যাঁ বাস্তবে ঈশ্বর ছাড়া দ্বিতীয় আরোও ঈশ্বর রয়েছে। তার মানে এখানে থেকে কি বেরোয়? এখানে থেকে বেরোয়, যেই মহিমা ঈশ্বরকে দেওয়া উচিত তা আপনি জেনে না জেনে হরণ করছেন। আপনারা হয়তো দেখেছেন, অনেকে খ্রিষ্টীয় ভাই বোন রয়েছে পূজা দেখতে গিয়ে নানা সেল্ফি তুলে আসে। পরে সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট দিয়ে বলে, এই দেখো খুব সুন্দর জায়গা। হয়তো সেলফিতে দেব-দেবীকে দেখতে পাওয়া যায় না, 

কিন্তু প্যান্ডেল তো দেখতে পাওয়া যায়, যেই প্যান্ডেল মধ্যে দেব-দেবীর ছবি রয়েছে। কেউ আবার বলে পূজার কয়েকটি মুহূর্তে ছবি, এ আমার সুইট বন্ধু। এই ভাবে নানা কিছু চলে। দেখুন এখানে জেনে অজান্তেই কিভাবে ঈশ্বরের মহিমা অন্য দেব-দেবীদের স্বীকৃতি দেওয়া হচ্ছে। 

ঈশ্বরের মহিমা সম্পর্কে বাইবেল কি বলে?

ঈশ্বরের মহিমার সম্পর্কে এই বাক্যে গুলো দেখুন যথা; (যিশাইয় ৪২:৮ IRVBENযিশাইয় ৪৮:১১ BCV)। বাক্য সুস্পষ্ট ভাবে বলছে, ঈশ্বর তাঁর মহিমা অন্য কোনো দেব-দেবীকে দিতে চায় না। ঈশ্বর আপনাকে প্রেম সহকারে সৃষ্টি করেছেন, তাই ঈশ্বর আপনার কাছে চান, যেন সব কিছু দিয়ে আপনি ঈশ্বরকেই মহিমা করেন, অন্য কোনো দেব-দেবীকে নয়। সুতরাং এখানে থেকে সুস্পষ্ট হয় যে, পূজা দেখতে যাওয়া অনুচিত। কারণ এটি অন্য ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাসের প্রতীক। অনেকে নিজেকে সঠিক সাবিত করার জন্য বলে নানা আমি তো সেইভাবে কোনো কিছু করি না। আমি ঈশ্বরকেই মহিমা দেই, অন্য কোনো দেব-দেবীকে নয়। আমি শুধু ওই একটু ঘুরতে যাই বা আড্ডা দিতে যাই, তাছাড়া আর কোনো কিছু নয়। আর নাই বা কোন দেব-দেবীর প্রসাদ খাই। এছাড়া আমার বিশ্বাস আমি যত্ন করে রাখি, সেটার সঙ্গে সমঝোতা করি না। বেশ ভালো কথা আপনি আপনার বিশ্বাস সমঝোতা করেন না। তথাকথিত খ্রিষ্টানদের উদ্দেশ্য ছোট একটা উদাহরণ ধরুন; আপনি একটা সিদ্ধ ডিম নিয়েছেন। সেই সিদ্ধ ডিমের খোলা ছাড়িয়ে নিয়েছেন, 

ছড়িয়ে নিয়ে আপনি ডিমটিকে কেটে ফেলেছেন, কেটে ফেলে ডিমের সাদা অংশ আর কুসুম দুটো আলাদা করেছেন। এখন বলেছেন যে, ডিম তো শুধু সেটা যেটা কুসুম রয়েছে। ঐ সাদা অংশ ডিম নয়। এখন আপনি আপনার লজিক দিয়ে বলুন তো! ডিমের সাদা অংশ বাদ দিলে কি সেই অংশ ডিম নয়? আপনি হয়তো বলবেন নানা সাদা অংশ বাদ দিলেও সেটা ডিম-ই হয়। ঠিক তদ্রুপ আপনি/আপনারা হয়তো পূজা পাঠ বা সেই দেব-দেবীর প্রতি কোনো বিশ্বাস নেই, কিন্তু পূজা দেখতে তো যাচ্ছেন, যেমন ডিমের সাদা অংশ বাদ দিলে ডিম হয়না। ঠিক তদ্রুপ পূজাতে যাওয়াকে বাদ দেওয়া যায় না। কারণ এটি অন্য ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাসের প্রতীক। তাঁরা পূজোকে সাফল্য মণ্ডিত করার জন্য এটিকে নানাভাবে প্রতিফলিত করছে। তা আপনি যাই করেন না কেন! পূজা দেখতে যাওয়া থেকে পূজা আলাদা করা যায় না। দুটি একের অপরের সাথে ঘনিষ্ঠ ভাবে জুড়ে রয়েছে। তাছাড়া যুবক ও যুবতীদের দৃষ্টি ভঙ্গি দেখলে পূজাকে তারা নানাভাবে অনুভব করে থাকে। 

কিন্তু বাইবেল কি বলে এই বাক্যে দেখুন; (মথি ৫:২৭ BCV)। এই বাক্যেয় প্রভু যীশু সুস্পষ্ট ভাবে ঐ দেখা-দেখি ও ব্যভিচার বলে অভিহিত করছেন যার পরিভাষ হল পাপ। মনে রাখবেন এই কথা পুরুষ ও নারী উভয়েরই ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয়। শুধু যে এই বাক্যে পুরুষ কথা বলা হয়েছে তা কিন্তু নয়। বিয়ে করার আগে কাউকে লোভাতুর ভাবে দেখা যীশু পাপ বলছেন, গার্লফ্রেন্ড ও বয়ফ্রেন্ড সম্পর্ক তো দূরের কথা। এই বিষয় নিয়ে পূর্বে আমাদের আর্টিকেলটি রয়েছে দেখুন; “গার্লফ্রেন্ড ও বয়ফ্রেন্ড তৈরি সম্পর্কে কি বলে?” 

অনেক খ্রিস্টান নিজেকে ঠিক প্রমাণ করার বলে; আমি পুজোতে যাই জিনিসপএ গুলি কিনতে, কারণ পুজোর দিনে প্রতিদিনের দোকানের তুলনায় জিনিসপএ গুলি অনেটাই সস্তা হয়। হাঁ এই দৃষ্টি কোন দিয়ে দেখলে তো মনে হয় যাওয়া যায় কারণ; কে না চায় যেকোনো জিনিস সস্তা দামের ফায়দা নিতে। আমরা সবাই টাকা সেভিং করতে চাই। কিন্তু প্রশ্ন এখানেই থেমে যায়, এই পূজার দিন-ই কেন আপনি আপনার টাকা সেভিং করতে চান? বছরের তো আরোও অনেক মাস দিন রয়েছে সেই দিন গুলোতে টাকা সেভিং করতে চান না কেন? এখানে তথাকথিত খ্রিষ্টানরা বলতে পারে, আরে লেখক মহাশয় আপনি কি কম বুঝেন! আমরা তো পূজার সময়ের কথা বলছি নাকি কোন মাসের দিনের কথা! 

আমরা ওই তথাকথিত খ্রিষ্টানদের এখানে এই বিষয় সুস্পষ্ট করে দেওয়া ভালো, নচেৎ ওই তথাকথিত খ্রিষ্টানরা লাফালাফি করে বেড়াবে। এই বিষয়কে বোঝানোর জন্য একটু আদম ও হবার যুগে চলে চাই। 

আদম এবং হবা স্বাধীন ইচ্ছা (Adam and Eve - free will)

ঈশ্বর আদম ও হবাকে সৃষ্টি করলেন। সৃষ্টি করে একটি খুবই সুন্দর বাগানে রাখলেন, যেই বাগানে তাদের জন্য সব কিছু পরিপূর্ণ ছিলো। ঈশ্বর সেই বাগানে একটা গাছ সৃষ্টি করেছিলেন, আর বলেছিলেন যেন তারা সেই গাছের ফল না খায়। যখনই তারা গাছের ফল খাবে, তখন তারা মারা যাবে। সবকিছু ঠিকঠাক চলছিলো। কিন্তু একদিন কি হয়েছে! শয়তান সেই বাগানে এলো, এবং আদম ও হবাকে নিষিদ্ধ করার ফল খেতে বলে। প্রথম - প্রথম তারা শয়তানকে বুঝিয়ে বলে, কেন তারা সেই ফল খেতে পারবেন না। শয়তানকে তারা এইভাবে তাড়াতে থাকে। শয়তান দেখলো যে এরা কোনো ভাবেই ফল খাচ্ছে না, এখন কি করা যায়! শয়তান বারংবার এসে তাদের উস্কানি দিতে লাগে ফল খাওয়া নিয়ে। একদিন শয়তান আদমের অনুপস্থিতিতে সেই বাগানে আসে, তখন শয়তান এমন ভাবে হবাকে প্রলোভন দেখায়। প্রলোভনে হবা পড়ে যায় আর সেই ফলটি খেয়ে বসে। ঠিক তদ্রুপ আমরা জানি, এটি অন্য ধর্মাবলম্বীদের উৎসব। উৎসবেকে সাফল্য মন্ডিত করার জন্য নানা ধরনের আকর্ষনীয় জিনিষ আনা হয়।

এই ঘটনা থেকে আমরা কি শিক্ষা পাই! এই ঘটনা থেকে সাধারণত ৩ টি শিক্ষা পাই।

      1. স্বাধীন ইচ্ছা।
      2. ঈশ্বরের অবাধ্য।
      3. লোভ।

এখানে জিনিস আনাকে লোভের সাথে তুলনা করা যেতে পারে। যেখানে আপনাকে লোভ দেখানো হচ্ছে, যে সস্তা দামে পেয়ে যাবেন। এখানে আপনার সমস্যার ফায়দা তুলা হচ্ছে মানে শয়তান ও হবার মতো বোঝাতে চাইছেন, যে এই পরিস্থিতিতে আপনার যথার্থ নয় অর্থাৎ এখানে আর্থিক বিষয়ের কথা বলা হচ্ছে। কিন্তু বাইবেল এর বিপরীত কথা বলে। শয়তান আপনাকে লোভ দেখিয়ে উস্কানি দিতে পারে, কিন্তু ঈশ্বর বলেছেন যেকোনো পরিস্থিতি হোক ঈশ্বর আপনাকে ছেড়ে যাবেন না যেমন এই সব বাক্যে সুস্পষ্ট ভাবে বলে; (ইব্রীয় ১৩:৫ IRVBENযিহোশূয় ১:৫ SBCLমথি ২৮:২০)। বাক্য বলছে যা আছে সেটাতেই তুমি সন্তুষ্ট হতে শেখো। 

ঈশ্বর বলছে আমি জানি তোমার পরিস্থিতি, কিন্তু তোমাকে ভরসা দিচ্ছি যে, তোমার সেই পরিস্থিতি থেকে কখনও ছেড়ে যাব না। আপনি টাকা সেভিং করতে চাইছেন তো! ঈশ্বর আপনাকে বলছে “আমি আছি” এতো চিন্তার কিসের? সাধূ পৌলের ভাষায় আমাদের অভাবের মধ্যেও খুশি খুঁজার চেষ্টা করা প্রয়োজন যেমন সাধূ পৌল বলে; (ফিলিপীয় ৪:১১-১৩ BCV)। অন্য ধর্মাবলম্বীদের পূজাতে গিয়ে আপনার টাকার কোনো সেভিং করা প্রয়োজন নেই। ঈশ্বর আপনার পরিস্থিতি জানেন, সেই পরিস্থিতি আপনাকে কিভাবে চলতে হয় ঈশ্বর আপনাকে শিখিয়ে দিবেন। সাথে ঈশ্বর/ যীশু বলছেন কখনও ছেড়ে যাবে না। এই কথা কত বড় কথা আপনি কখন ও কল্পনা করতে পারেন! হ্যাঁ ঈশ্বর আপনার সাথেই থাকবেন।

উপসংহার

আমরা বাইবেলের নানা বাক্যের সহায়তা এবং আলোচনায় বুঝেছি, যেহেতু পূজা অন্য ধর্মাবলম্বীদের আর সেই পূজা তাদের দেব-দেবীদের কাছে অনেক মহত্ত্ব রাখে। সেই  মহত্ত্ব রেখে ভক্তরা পূজাকে সাফল্য মন্ডিত করার জন্য পূজা উপভোগ করেতে দেখতে যায়। কিন্তু একজন বিশ্বাসীকে বাইবেল এটি অনুমতি দেয়না, যেহেতু এটি অন্য ধর্মাবলম্বীদের সমাহারে জায়গা, তাই বাইবেল দৃঢ়রূপে বলে; যেন আমরা তাদের কাছ থেকে বের হয়ে আসি (২ করিন্থীয় ৬:১৭)। পুরাতন নিয়মে ঈশ্বর যেমন ইস্রায়েলদের আলাদা করে রেখে ছিলেন, নূতন নিয়মে ঠিক তদ্রুপ ঈশ্বর সকল খ্রীষ্ট বিশ্বাসীদের অন্য ধর্মাবলম্বীদের লোক থেকে আলাদা করেছেন। ঈশ্বর চায় আমরা যেন আলাদা হই তাঁর মহিমার্তে। ঈশ্বর অন্য ধর্মাবলম্বীদের পূজা উপভোগ করতে মানা করেছেন। এবং অন্য ধর্মাবলম্বীদের লোকদের মতো খ্রীষ্ট বিশ্বাসীদের চলাও উচিত নয়; (ইফিষীয় ৪:১৭)। একজন খ্রিষ্টীয় বিশ্বাস যখন পূজা দেখতে যায়, তখন জেনে না জেনে ঐ পূজাকে স্বীকৃত দেওয়া বোঝা। তাই কোনো ভাবেই পূজা দেখতে যাওয়া উচিত নয়। অবশ্যই আমরা আপনাকে বোঝাতে পারি কিন্তু নির্ণয় স্বয়ং আপনাকে নিতে হবে।

ঈশ্বর সকলকে আশির্বাদ করুন।।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ