খ্রিস্টানদের কি পবিত্র সপ্তাহ পালন করা উচিত?
লেখকঃ- এসো বাইবেল শিখি/ শিখুন।
এই বিষয়কে আলোচনা করার আগে আমাদের পবিত্র সপ্তাহ সম্পর্কে জানা প্রয়োজন, তাহলে আমরা শিরোনামটির সম্পর্কে বুঝতে সহজ হয়ে উঠবে।
Photo by Alexandra Fuller on Unsplash |
প্রথম শতাব্দীর দিকে যখন মণ্ডলী শুরু হয়েছিল, তখন যীশুর শিষ্য ও প্রেরিতরা এই দিনটিকে পালন করেছিলেন তা কিন্তু নয়। তাছাড়া ঈশ্বর/ প্রভু যীশু পালন করার আজ্ঞা দিয়েছিলেন তা কিন্তু নয়। এখন প্রশ্ন আসতেই পারে তাহলে Passion week/ Holy week কি? Passion কথার বাংলা অর্থ , আবেগ, গভীর আসক্তি, গভীর প্রণয়, প্রচণ্ড আবেগ ও গভীর ভালোবাসা, ল্যাটিন ভাষায় Passion শব্দকে Passio বলা হয় যার শব্দের অর্থ দাঁড়ায় অত্যন্ত/ চরম ব্যাথা অনুভব করা বা খুবই কষ্ট পাওয়া ইত্যাদি ইত্যাদি বোঝায়। আর বাংলায় Holy week কে পবিত্র সপ্তাহ বলা হয়। এই Passion week/ Holy week শুরু হয় Palm Sunday থেকে শুরু হয় আর শেষ হয় Easter Sunday/ Resurrection Sunday. এই সপ্তাহটি শুরু হয় যখন প্রভু যীশু খ্রীষ্ট গাধার উপরে বশে যিরুশালেমে প্রবেশ করেন যা আমরা দেখতে পাচ্ছি এইসব বাক্যেয়; (মথি ২১:১-১১, মার্ক ১১:১-১০, লূক ১৯:২৯-৩৮)। পুরাতন নিয়ম (সখরিয় ৯:৯)।
যখন প্রভু যীশু খ্রীষ্ট যিরুশালেমে প্রবেশ করেছিলেন, তখন যিরুশালেমের বাসিন্দারা অনেকেই তাদের পোশাক ও গাছের ডালাপালা মাধ্যমে প্রভুর যীশুকে রাজা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিলেন। কারণ প্রত্যেকেই প্রভু যীশু খ্রীষ্ট অলৌকিকভাবে কাজ করা দেখেছেন, তা দেখে অনেকে বিশ্বাস করছিলেন যে, তিনি ইহুদিদের রাজা ও মশীহ ছিলেন। ইহুদিদের ধারণা ছিল, যীশুর সেই সামর্থ্যক আছে যে, রোমীয় শাসকদের ইস্রায়েল থেকে বিতাড়িত করে যিহূদীদের রোম সম্রাট থেকে নিস্তার দিতে পারবে। তাই তো তারা প্রভু যীশু খ্রীষ্ট রাজার হিসেবে সম্মানিত করার জন্য পথে-ঘাটে তাদের কাপড়-চোপড় দিয়ে অভিনন্দন জানিয়েছেন। সেই সময়ে রোমের শাসকরা এত নৃশংস ছিলেন যে, রোমানের ইতিহাস দেখলে আপনার শরীর শিউরে হয়ে উঠে যাবে। রোম সাম্রাজ্যের যখন শাসন করেছিল, তখন সাধারণ কথায় বলতে গেলএ ইহুদিরা যেন শ্বাস নিতেও পারছিল না। ইহুদীরা খুশি হয়ে উঠেছিল যে, এখন আমরা মুক্তি পাব। কিন্তু প্রভু যীশু খ্রীষ্ট ইহুদিদের আশ্চর্য করেছিলেন, যখন রোমের শাসক পীল্লাতের ভবনটিতে প্রবেশ করে, এবং রাজার ক্ষমতা না নিয়ে ইহুদীদের পবিত্র মন্দরি ওল্ট-পাল্ট করে দেয়। ইহুদিদের দেখে অবাক হয়েছিলাম যে, আমরা এঁকে রাজা! মনে করেছিলাম। ইহুদীরা জানত না যে, সেই সপ্তাহে প্রভু যীশু খ্রীষ্টের সাথে কী ঘটবে বলে!
কিছু চার্চ বিশ্বাস করে যে, প্রভু যীশু খ্রীষ্ট সোমবার দিন করেছিলেন, তাই এই দিনটিকে ইংরেজিতে Holy Monday এবং বাংলায় পবিত্র সোমবার বলা হয়। প্রভু যীশু খ্রীষ্ট সোমবার দিন যে, এটা করেছিল তা নিশ্চিত করা যায় না। কারণ রোমানদের ক্যালেন্ডার এবং ইহুদিদের কালেন্ডারে দিন হিসাব এবং ভিন্ন ভিন্ন। প্রভু যীশু খ্রীষ্ট মন্দিরে গিয়ে বিক্রেতাদের বের করে দিলেন, যেমনটি এই বাক্যগুলোতে দেখা যায়; (মথি ২১:১২, মার্ক ১১:১৫-১৬, লূক ১৯:৪৪)। প্রভু যীশু খ্রীষ্ট মন্দির সম্পর্কে বলেছিলেন, ‘আমার ঘরকে সকল জাতির প্রার্থনার ঘর বলা হবে, কিন্তু তোমরা তা চোরদের আড্ডাখানা পরিণত করেছ; (মথি ২১:১৩, মার্ক ১১:১৭, লুক ১৯:৪৬) এই কথাও পুরাতন নিয়মে রয়েছে; (যিশাইয় ৫৬:৭ IRVBEN, যিরমিয় ৭:১১ SBCL)।
সোমবার দিন ডুমুর গাছটি লুকিয়ে যায়, যেমনটি এই বাক্যটিতে দেখা যায়; (মথি ২১:১৮-২০, মার্ক ১১:২০-২১)। এরপর সপ্তাহের তৃতীয় দিন আসে, কয়েকটি চার্চ পবিত্র মঙ্গলবার বলে যা ইংরেজিতে Holy Tuesday বলা হয়। এই দিনে প্রভু যীশু খ্রীষ্ট ফরিশী ও সুদ্দকী দ্বারা বিভিন্ন প্রশ্নের মুখোমুখি হন। এবং তারা প্রভু যীশু খ্রীষ্টকে মিথ্যাবাদী বানিয়ে রোমের শাসকদের হাতে তুলে দিতে চেয়েছিলেন। যেমন কিছু প্রশ্ন করে, পুনরুত্থান / পরকালে, মহান আদেশ সম্পর্কে (মথি ২১:২৩-৩৩, মার্ক ১১:২৭-৩৩, লূক ২০:১-৮, মথি ২২:১৭-২২, মার্ক ১২:১৫-১৭, লূক ২০:২২-২৬, মথি ২২:2৩-৩৩, মার্ক ১২:১৮-২৬, লুক ২০: ২৭-৪০, মথি ২২:৩৪-৪০, মার্ক ১২: ২৮-৩৪)।এইদিন প্রভু যীশু প্রধান ভণ্ড শাস্ত্রী ও ফরিশীদের ভণ্ডামি সবার সামনে প্রকটন করেছিলেন যা এই বাক্য বলে থাকে; (মথি ২৩:১৩-১৪ BENGALCL-BSI)।
এই দিনে প্রভু যীশু খ্রীষ্ট শেষ সময়ের ঘটনা এবং প্রভুর পুনরুত্থান সম্পর্কে কথা বলেন, যেমনটি এই সব বাক্যগুলিতে দেখা যায়; (মথি ২৪, ২৫, মার্ক ১৩, লুক ২১ অধ্যায়)। এরপর সপ্তাহের চতুর্থ দিন শুরু হয় যাকে কিছু চার্চ পবিত্র বুধবার বলে থাকে, যা ইংরেজিতে Holy Wednesday বলা হয়। এই দিনে আবার কিছু চার্চ ‘Spy Wednesday’ বলে থাকে। স্পাই কথার বাংলা অর্থ গুপ্তচর। এই দিনটি প্রভু যীশু খ্রীষ্টের একজন শিষ্য, যিনি ইসকারিয়োৎ যিহুদা নামে পরিচিত। যে মহা যাজকদের সাথে ষড়যন্ত্র করে যীশুকে ধরিয়ে দিইসে যা এই বাক্যেয় লেখা রয়েছে; (মথি ২৬:১৪-১৬)। এরপর সপ্তাহের পঞ্চম দিন। কয়েকটি চার্চ এই দিনটিকে ইংরেজিতে Holy Thursday বলে যা বাংলায় পবিত্র বৃহস্পতিবার বলে উল্লেখ করা হয়। এই দিন আবার কিছু চার্চ ‘Maundy Thursday’ বলে। আদেশ দেওয়ার অর্থে ল্যাটিন ‘Maundy’ শব্দটি গ্রহণ করা হয়েছে। এই দিনে বাইবেলের দুটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটেছে।
১) এই দিনে প্রভু যীশু খ্রীষ্টের শিষ্যদের সাথে নিস্তারপর্ব্ব পালন করেছিলেন, যাকে প্রভু ভোজ বলা হয়ে থাকে; (লুক ২২:১৯-২০)।
২) এই দিন প্রভু যীশু খ্রীষ্ট শিষ্যদের পা ধুয়ে দেওয়া যেমন এই বাক্যেয় দেখতে পাওয়া যায়। (যোহন ১৩:১৩-১৭) এই চিন্থ প্রতীক ছিল, প্রেম, নম্রতা ও একের অপরকে সাহায্য করা। প্রভু যীশুর এই পায়ের ধোয়া নিয়ে অনেকের ভুল ধারণা রয়েছে। তারা বর্তমানে শারীরিকভাবে এটি পালন করে। এই বিষয় নিয়ে পরে আলোচনা হবে। কিন্তু সংক্ষিপ্ত বলে দেই পা ধোয়া প্রথা শিষ্যদের মাধ্যমে হয়নি, তাই বলা যেতে পারে এটি ভুল ধারণা বা কুসংস্কার।
এরপর আসে সপ্তাহের ষষ্ঠ দিন। কিছু চার্চ একে ইংরেজিতে Good Friday বলে যা বাংলায় পবিত্র শুক্রবার/ পুণ্য শুক্রবার বলা হয়। এটিকে বিশ্বজুড়ে ‘গুড ফ্রাইড’ বলা হয়। আমাদের দেশের মানুষ এটাকে খ্রিস্টানদের উৎসব বলে মনে করে। এই দিনে পবিত্র শুক্রবারে পৃথিবীর মানুষদের পাপ থেকে একমাত্র উদ্ধারকর্তাকে গলগথা নামের একটি জায়গায় ক্রুশে দেওয়া হয়। গুড ফ্রাইডে কোনও নির্দিষ্ট তারিখ নেই, কিন্তু বাইবেল অনুযায়ী বিশ্রামবারে ঠিক একদিন আগে প্রভু যীশু ক্রুশে দেওয়া হয়েছিল প্রমাণস্বরূপ এই বাক্য বলে; (যোহন ১৯:৩১)।
ক্রুশ থেকে প্রভু যীশু খ্রীষ্ট দেহ নামানোর পর কবরে রাখা হয়েছিল। পুরো শনিবার প্রভু যীশু খ্রীষ্ট দেহ কবরের মধ্যেই ছিল যেমন এই বাক্যেয় দেখতে পাই (যোহন১৯:৩১-৪২)। প্রধান যাজক ও ফরিশীরা পীলাতকে অনুরোধ করে বলেছিল, যেন যীশু খ্রীষ্টের কবরে বড় একটি পাথর দিয়ে কবর বন্ধ করে দেওয়া হয়। আর বাইরে সেনাবাহিনীর দিয়ে পাহারা দিতে লাগল। যেন প্রভু যীশু খ্রীষ্ট শিষ্যরা এসে, যীশুর দেহ চুরি করে কোথায় আবার এটা প্রচার না করুক যে, যীশু জীবিত রয়েছে যেমন এই কথাটি এই বাক্যেয় বর্ণিত রয়েছে (মথি ২৭:৬২-৬৬)। কেউ কেউ আবার এই পবিত্র শনিবারকে প্রভু যীশু খ্রীষ্টের কবরের অন্ধকারের প্রতীক মনে করে। কারণ তখনকার দিনে কেউই প্রভু যীশু খ্রীষ্টের মৃতদের থেকে পুনরুত্থিত হওয়ার আশা করতে পারেনি, আর নাই বা আশা করত, যা আজকের দিনে কেউ বিশ্বাস করে না যে সত্যিকারের প্রভুর যীশু খ্রীষ্ট কবর থেকে জীবিত হয়েছেন! তাছাড়া যীশু খ্রীষ্টের শিষ্যরা নিজেও পুনরুত্থান বিশ্বাস করেনি। যেহেতু এই ধরনের ঘটনা আগে হয়নি বা পরেও হবে না। তাই পৌল খ্রীষ্টের বিশ্বাসীদের এই বাক্যেয় বলে; (১ করিন্থীয় ১৫:১৬-২০)।
যখন প্রভু যীশু খ্রীষ্ট বেঁচে উঠেছিলেন, তখন যীশুকে পাঁচশোর অধিক লোক নিজ শরীরের দেখে ছিল যেমন; এই বাক্যেয় লেখা রয়েছে (১ করিন্থীয় ১৫:৩-৮) এই ভাবে পবিত্র শনিবার দিয়েই পবিত্র সপ্তাহ শেষ হয়। খুব বড় পাথর দিয়ে কবর বন্ধ থাকলেও তিনি বেঁচে উঠেছিলেন। যেমন বাক্য পরিস্কারভাবে বলে থাকে; (মথি ২৮:৬, মার্ক ১৬:৬)। এই দিন কিছু মণ্ডলী Easter Sunday/ Resurrection Sunday বলে পালন করে থাকে। Easter Sunday /Resurrection Sunday কি? ইস্টার সানডে/ রেজারেকশন সানডে উদযাপন করা উচিত কি? এবং প্রভু যীশু খ্রীষ্ট সত্যিই কি বেঁচে উঠেছিলেন কিনা! লিঙ্ক দেখুন; “Easter Sunday /Resurrection Sunday কি?” “যীশু কি সত্যিই মৃত্যু থেকে জীবিত হয়ে উঠেছেন?” Passion week/ Holy week কি? পবিত্র সপ্তাহ হলো; প্রভু যীশু খ্রীষ্টের যিরুশালেমে প্রবেশের পর থেকে কবর পর্যন্ত এক সপ্তাহের মধ্যে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোকে বর্ণনা করে। এখন প্রশ্ন উঠে, তাহলে বাইবেল কি কোথাও পবিত্র সপ্তাহের স্মরণে এই দিনটি পালন করার নির্দেশ দেয়? যেমন ধরুন। Palm Sunday, Holy Monday, Holy Tuesday, Holy Wednesday/SpyWednesday , Holy Thursday/ Maundy Thursday, Holy Friday/ Good Friday, Holy Saturday, তাছাড়া Easter Sunday/ Resurrection Sunday এর উত্তর না।
যখন প্রথম চার্চ শুরু হয়েছিল, তখন এই দিনটি উদযাপন করার কোন উদ্যোগ ছিল না। এই সপ্তাহে প্রভু যীশু খ্রীষ্টের সাথে যা ঘটেছিল তা সত্যিই খুব গুরুত্বপূর্ণ বা খুব কষ্টকর ঘটনা ছিল। যদিও এই ঘটনাটি ঘটেছে, তবুও এটি একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। প্রভু যীশু খ্রীষ্টের জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত এমন অনেক ঘটনা ঘটেছে। সবকিছু দেখলেই তা গুরুত্বপূর্ণ। এটা শুধু শারীরিক ঘটনা বা মানসিক ঘটনা তাছাড়া আর কিছু নয়। কিন্তু এ ব্যাপারে সচেতনতা হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আমাদের ঘটনা থেকে অধিক, সেই ঘটনা থেকে কি শিক্ষা পাওয়া যায় তা নিয়ে মনোনিবেশ করা উচিৎ। যখন আমরা বাইবেল পড়াশোনা করি, তখন আমাদের মনকে শারীরিক / মানসিক ঘটনাগুলির চেয়েও বেশি আধ্যাত্মিক শিক্ষার ওপর দৃষ্টি রাখতে হবে। তাই ঈশ্বর যে ঘটনাগুলি বোঝার জন্য বাইবেলে এই সব ঘটনা বাইবেলে উল্লেখ করেছেন। তাছাড়া ঈশ্বর, কেন বাইবেল পুরো বিশ্বের মানুষের জন্য দিয়েছেন কি? এই বাক্যে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে; (২ তীমথিয় ৩:১৬-১৭)।
এখানে বাক্যে বলছে শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের এবং ধার্ম্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের নিমিত্ত উপকারী। বাইবেল ঈশ্বর যা কিছু ঘটনা উল্লেখ করেছেন সেই সকল ঘটনা থেকে বিশ্বাসীরা যেন আত্মিক শিক্ষা লাভ করতে পারে, অর্থাৎ যারা ঈমান এনেছে বা বিশ্বাস করেছে তারা ঈশ্বরের কাজ করুক। তাই ঈশ্বর, প্রভু যীশু খ্রীষ্টের ঘটনার কথা উল্লেখ করেছেন। এই ঘটনা থেকে আমাদের আধ্যাত্মিক শিক্ষা গ্রহণ করা উচিত নাকি প্রভু যীশু খ্রীষ্টের সাথে যা ঘটে তা শারীরিক / মানসিক বিষয়গুলি গ্রহণ করি! বাইবেল আমাদের কোন বিশেষ দিনে আত্মিক হওয়ার শিক্ষা দেয় না। বাইবেল বলছে, ঈমানদাররা বা বিশ্বাসীরা সারাজীবন আত্মিকভাবে চলে। একজন বিশ্বাসীকে কোন বিশেষ দিনে ঈশ্বর/প্রভু যীশু খ্রীষ্টের দিকে মনোযোগ দিতে বলে না, বরং সবসময় নিজের মনকে বাইবেলের বাক্যেয় রাখতে হবে এবং বাক্যের মতো চলতে হবে। যখন আমরা বাইবেলের ঘটনাগুলি শারীরিক/ভৌতিকভবে পালন করি, তখন এর অর্থ দাঁড়ায় আমরা আত্মিক শিক্ষার চেয়ে শারীরিক/ভৌতিক শিক্ষাকে গুরুত্ব দেই এবং আত্মিক শিক্ষাকে পিছনে ফেলে দেই।
ঈশ্বর সকলকে বোঝার মতো জ্ঞান প্রদান করুন। আমেন।।
0 মন্তব্যসমূহ
আপনাদের কিছু প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই
আমাদের জানান।
ধন্যবাদ ।